রবীন্দ্র-আলোকে ললিত ভারতী—সমীপেষু দাস

Image
  রবীন্দ্র-আলোকে ললিত ভারতী কাব্যসরস্বতী কোনো মন্দিরের বন্দিনী দেবতা নন                                                                                                       ( মধুমঞ্জরি, বনবাণী )                        রবীন্দ্রনাথ কাব্য ও সংগীতকে কখনওই পৃথক ব’লে ভাবতেন না। প্রথম জীবনের তাঁর কাব্যগুলির নামকরণ-ই তার যথাযথ প্রমাণ – সন্ধ্যাসংগীত, প্রভাতসংগীত, ছবি ও গান, কড়ি ও কোমল  ইত্যাদি। এমনকি যে কাব্যের জন্য তিনি নোবেল পুরস্কার পান; তা-ও গীতাঞ্জলি। তাঁর রচিত অসংখ্য কবিতা-ই গানের রূপ পেয়েছে। ব্যক্তিজীবনে তিনি তাঁর কাব্যরচনার প্রেয়সীরূপে পেয়েছিলেন তাঁর ‘নতুন বৌঠান’ তথা কাদম্বরী দেবী-কে। তিনি যখন জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়িতে আসেন; তখন বয়সে তিনি বালিকা। তাই সেই ছবিই পরবর্তীত...

মাতৃরূপেণ—১৪, শুভঙ্করীর শুভাগমন—সৌরভ পণ্ডিত

  শুভঙ্করীর শুভাগমন


সৌরভ পণ্ডিত

 কাটোয়া। পূর্ব বর্ধমান।


ত্বরা করি যাও গিরি আনিতে উমারে।

ব্যাকুল হয়েছে প্রাণ হেরিতে মায়েরে।।

দুখেতে রহিছে মেয়ে পাগলের ঘরে—

অন্নপূর্ণা রূপে সদা অন্ন জুগিবারে।

আছো চোখ-কান খেয়ে,উমা পাঠাইয়া।

ভাবিয়া সদাই মরি, ফাটে মোর হিয়া।।

লোকে বলে, পঞ্চাননে কন্যা সমর্পিয়া।

বৃথাই চিন্তন তুমি করো গিরিপ্রিয়া।।

মায়ের বচনে শ্যামা ব্যথিত না হও।

স্নেহের সায়রে দীন সৌরভে ডুবাও।।


Comments

Popular posts from this blog

মাতৃরূপেণ—১২, 'অন্নপূর্ণে সদাপূর্ণে....'—শ্রীজীবশরণ দাস

কালীকথা-৩—পরমব্রহ্ম শবরূপ তাই — ড. অর্ঘ্য দীপ্ত কর

মাতৃরূপেণ—৫, বঙ্গ-মননে পরিবার-সমন্বিতা দুর্গা দর্শন—রাধাবিনোদ ঠাকুর